কক্সবাজারের নান্দনিক সৌন্দর্যের পীঠস্থান খুরুশ্কুল। এর সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত অবলোকন করা যায়। মহেশখালীর প্যারাবন থেকে আদিনাথ, সোনাদিয়া, দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি, উপচে পড়া ঢেউ, গাঙচিলের উড়াউড়ি, সমুদ্র গর্জন, গরু, মহিষ, ছাগলের পাল, শালিকের ঝাঁক, মাছরাঙা, চখাচখি, ডাহুকের মধুর কূজন, খুরুশ্কুলকে ঘিরে থাকা সবুজ প্যারাবন ইত্যাদি দৃষ্টিনন্দন নানা উপকরণ এই উপকূলকে দর্শনীয় স্থান হিসেবে আকর্ষনীয় করেছে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, ইনানী, হিমছড়ি, সেন্টমার্টিন দ্বীপের যে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তার চেয়ে কোন অংশেও কম নয় এখানকার প্রাকৃতিক ঐশ্বর্য্য।
খুরুশ্কুলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সম্পদকে যথাযথ গুরুতব দিয়ে একে আরেকটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা যায়।
খুরুশ্কুল সৈকতের হরিতলা (ঝাউবাগান) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মনোমুগ্ধকর স্থান। এই হরিতলাকে একটি নৌ-বন্দর করা গেলে খুরুশ্কুল তথা সমগ্র কক্সবাজারবাসী উপকৃত হবে। আগামীতে একটি বন্দর স্থাপিত হলে খুরুশ্কুল হয়ে উঠবে জেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান এবং আরেকটি বাণিজ্যিক ও পর্যটন কেন্দ্র। হাজারো মানুষের পদভারে মুখরিত হবে খুরুশ্কুল ইউনিয়ন। অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হবে এই অঞ্চলের ভূমিপুত্র সমুদ্র সন্তানরা।
অবস্থান: ঝাউবাগান (হরিতলা) এই পর্যটন স্থানটি জেলা সদর হতে ৮ কিলোমিটার ও খুরুশকুল ইউনিয়ন পরিষদ হতে ২ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত।যে কো যান বাহন নিয়ে উক্ত পর্যটন স্থানে যাতায়ত করা যায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস