প্রাচীন কাল থেকে আজোবধি খুরুশকুল ইউনিয়নের মানুষ মেরুদন্ড সোজা করে, মাথা উঁচু করে সভ্যতার যাত্রা পথে এগিয়ে যাচ্ছে। শিল্প সাহিত্য-সংস্কৃতি-ধর্ম বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব কক্সবাজারের অন্য ইউনিয়ন থেকে খুরুশকুলকে আলাদা বৈশিষ্ট্য মন্ডিত করেছে। এ ইউনিয়নের মানুষের প্রধান আয়ের উৎস মৎস আহরণ,কৃষি ধান, পান, লবণ, চিংড়ী এবং বনজ সম্পদের উপর ভর করে মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। বৎসরে দুই মৌসুম এখানে ধানের চাষ করা হয়। মৎস্য ও পান এ অঞ্চলের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অর্থকরী সম্পদ। মৎস্য ও পান এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যত্র চালান হয়ে থাকে। এছাড়া লবণ ও চিংড়ী সম্পদে ইউনিয়নের আলাদা স্থানিক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। খুরুশ্কুলের সিংহভাগ লবণ পূর্ব তেতৈয়া ও পল্লংখালীতে উৎপাদিত হয়ে এলাকার চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও চালান হয়। বনজ সম্পদেও সমৃদ্ধ খুরুশকুল। পুরো অঞ্চলটি বনজ সম্পদে ভরপুর। সেগুন, গামারী, গর্জন, জারুল, মেহগনিসহ বিভিন্ন রকম মূল্যবান বৃক্ষশোভিত সবুজের সমারোহে প্রাচীন জনপদ এ খুরুশকুল। বলতে গেলে ইউনিয়নের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে মোটামুটি স্বচছল ভাবে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস